অনুরূপ নাম নাম: মনোহরজোট, Manoharjot, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: মনোহরপাল, Manoharpal, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: মনোজপ্রীত, Manojpreet, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: মনপল, Manpaul, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: মনরাজ, Manraj, জাতি: Sikh, Indian, Punjabi, Bengali, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম মনোহরজিৎ, Manoharjeet হয় সে সাধারণত অতুলনীয় হয়। এই মানুষদের নাম ম দিয়ে শুরু হয় যা কিনা এমন একমাত্র অক্ষর যেটা মুখ খুলে উচ্চারণ করা যায় শুধুমাত্র কারোর ঠোঁটের সাহায্যে। এই নামের মানুষেরা সাধারণত শান্ত স্বভাবের হয়। কখনো কখনো হয়তো অন্যদের কাছে এদের রহস্যময় মনে হবে। তবে এটাও সত্যি যে তারা হয়তো কখনো অন্য কারোর ক্ষতি চাইবে না। সাধারণত তারা নিজেদের জগতে নিজেরা বাস করতে পছন্দ করে। তারা হয়তো সুন্দর ও আকর্ষণীয় জিনিসের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হবে। এই মানুষেরা নিজেরাও দেখতে খুবই সুন্দর হয় এবং এদের মধ্যে একটি সুন্দর মনের পরিচয় পাওয়া যায় সাধারণত যার জন্য এদের জীবনে অনেক প্রেমিক বা প্রেমিকা আসে। নতুন কোনো কিছু কিনতে এরা সাধারণত খুবই পছন্দ করে। এরা এদের নিজেদের ব্যক্তিগত সময় এদের কাছের মানুষদের সাথে কাটাতে পছন্দ করবে হয়তো। এরা হয়তো আবেগপ্রবণ স্বভাবের হবে। এরা এদের জীবনে হয়তো অনেকবার ভালোবাসা খুঁজে পাবে কিন্তু কোনো অজানা কারণের জন্য সেই ভালোবাসা হয়তো হারিয়েও যাবে। তবে এই কথাটাও সত্যি যে তারা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষটির প্রতি প্রচন্ড ভাবে সমর্পিত ও অনুগত হবে। তাদের কর্ম জীবনে সাধারণত তারা সাফল্য লাভ করতে পারবে। তারা হয়তো খুবই বুদ্ধিমান হবে এবং যে কোনো ব্যাপারে হয়তো তারা দক্ষ ও সুস্পষ্ট মত প্রকাশ করতে পারবে। সাধারণত তাদের জন্মই হয়ে থাকে সব ব্যাপারে নিজেদের আধিপত্য স্থাপন করতে। যে কোনো রকম ব্যবসায় তারা হয়তো যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তাদের শরীর, মন ও ব্যবহার সব দিক দিয়েই তারা সাধারণত খুবই আকর্ষণীয় হবে। তাদের মন ভোলানো হাসি দিয়ে তারা হয়তো সব কিছুই জিতে নিতে পারবে।
Advertisement
মনোহরজিৎ, Manoharjeet এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
11 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম মনোহরজিৎ, Manoharjeet হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দিবাস্বপ্ন দেখতে মগ্ন থাকে। তারা হয়তো অপ্রকৃতস্থ জিনিষপত্রকে তাদের জীবনের সত্য হিসেবে ধরে নিতে পছন্দ করে। কখনো কখনো তাদের জীবনে হয়তো তারা এই সব কারণে মানসিক যাতনার শিকার হয়ে পরবে তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি এবং অন্য অনেক কাছের আত্মীয়স্বজনদের প্রতি স্নেহশীল হয়ে উঠবে। তাদের প্রেম জীবন ও দাম্পত্য জীবন এই দুটিকেই হয়তো তারা সফলভাবে নিয়ন্ত্রিত করতে পারবে। সাধারণত তারা তাদের নিজেদের মতাদর্শ অনুসরণ করবে। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের নিয়ম অনুসারে চালিত করতে চাইবে। তারা সাধারণত বিচক্ষণ বুদ্ধির অধিকারী হবে। তারা হয়তো সবাইকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করবে। তারা সাধারণত তাদের পরিবার ও অন্যদের প্রতিও দায়বদ্ধ হবে। তারা হয়তো নিজেদের কাছের মানুষদের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে খুবই ভালোবাসবে। তারা সাধারণত সৎ প্রকৃতির মানুষ হবে। আর তাদের সততা হয়তো তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই অগ্রসর হতে সাহায্য করবে যেমন তাদের কর্মক্ষেত্র থেকে ব্যবসা অবধি বা তাদের প্রেম থেকে পরিবার অবধি। তারা সাধারণত সবার জন্য সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে বিশেষত যদি এই মানুষটি তাদের কাছের কেউ হয়। তারা হয়তো আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস করবে। তারা হয়তো উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ে নিজেদের সময় কাটাতে ভালোবাসবে। তাদের অন্তর্দৃষ্টি সাধারণত প্রখর হবে। তারা হয়তো সৃজনশীলও হবে। তারা সাধারণত এঁকে বা রাঁন্না করে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো জন্ম থেকেই একজন শিল্পী হবে। তারা সাধারণত কোনো কাজের জন্য মানুষদের একত্রিত করতে পছন্দ করবে। সুতরাং তারা হয়তো রাজনীতির ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম মনোহরজিৎ, Manoharjeet হয় সেই মানুষেরা সাধারণত বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়। তারা হয়তো সব সময়ই ইতিবাচক মনের মানুষ হবে। তারা সাধারণত আরামপ্রদ জীবনের সন্ধানে থাকে যেখানে হয়তো তারা সম্পূর্ণরূপে তাদের কর্তৃত্ব দেখতে পারবে এবং অনেকগুলি সহায়ক সাধারণত তাদের সাথে থাকবে। এই মানুষদের চোখ হয়তো খুবই উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় হবে। তাদের কাজের জায়গাতেই হোক বা সাংসারিক জগতে তারা সাধারণত অনেক বেশি কর্তৃত্ব চাইবে। তারা হয়তো সব সময় স্বীকৃতি পেতে চাইবে। সাধারণত তাদের স্বভাবই হবে অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার এবং তারা হয়তো সব সময় চাইবে সবার মাঝে থাকতে। তাদের উচ্চাকাঙ্খা সাধারণত মাত্রাধিক ভাবে বেড়ে যাবে। এই নামের প্রতীক হলো পালকি। পালকির প্রয়োজন যে রকম কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে পরে যেমন বিয়ে বা সেরম কিছু ঠিক সেই রকম ভাবে এই জাতকেরাও হয়তো একটি গৌরবময় জীবনযাপন করতে চাইবে। তাদের এই চিন্তাধারার জন্য তারা সাধারণত অনন্য হয়ে উঠবে। এই মানুষেরা হয়তো উৎসাহী প্রকৃতির হবে। এই কারণেই সাধারণত তারা যদি ব্যবসা করতে নামে তাহলে তারা খুবই সফল হবে। এই ব্যক্তিদের জন্য কর্তৃত্ব হয়তো সব থেকে দরকারি জিনিস হবে। অন্য কারোর নিচে কাজ করতে সাধারণত তারা একদমই পছন্দ করবে না। যদি তাদের কারোর নিচে কাজ করতেও হয় তাহলে হয়তো সেই কাজটি পরিচালনার কাজ হতে হবে যেখানে তাদের অনেকটা কর্তৃত্ব ও গুরু দায়িত্ব থাকবে। মনোহরজিৎ, Manoharjeet নামক মানুষদের মধ্যে সাধারণত ধর্মীয় ভাব খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। তবে যদিও তারা কর্তৃত্ব চায় তবুও তারা হয়তো সব সময় সবাইকে সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকে। সাধারণত তাদের অহংকারী স্বভাবের জন্য তাদের দাম্ভিক মনে করা হয়।
নাম
মনোহরজিৎ, Manoharjeet বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
মোহন বিজয়. এই নাম
40 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম মনোহরজিৎ, Manoharjeet হয় সেই মানুষেরা হয়তো সারা জীবন ধরেই খুবই ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন হয়। তারা সাধারণত অশেষ ক্ষমতাধারী ব্যক্তি হয় এবং তারা হয়তো খুবই দৃঢ়চরিত্রের মানুষ হয় যার ফলে তারা সব সময় নিজেদের মত অনুযায়ী চলে। তারা হয়তো তাদের জীবনে প্রচলিত পথ অনুযায়ী চলবে না এবং সব সময় নতুন নতুন রাস্তা বার করবে। এই মানুষেরা হয়তো তাদের ব্যক্তিত্ব বা চিন্তাধারা বা কাজকর্ম সব দিক থেকেই অনন্য স্বভাবের হয়। এই নামের প্রভাবে থাকা মানুষদের ব্যাপারে সব থেকে অসুবিধেজনক ব্যাপার হলো এটাই যে তারা হয়তো সব সময় কোনো কিছু না ভেবেই কথা বলে ফেলবে। কখনো কখনো হয়তো এতে কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু মাঝে মাঝে হয়তো তারা অন্যদের সাথে খুবই রূঢ় ভাবে কথা বলে ফেলবে যার ফলে হয়তো কেউ কেউ তাদের কথাগুলোকে খারাপ ভাবে ধরবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কথাবার্তা সম্বন্ধে খুবই সচেতন হওয়া উচিত। এই নামকে অশেষ শক্তি ও ক্ষমতার উৎস হিসেবে ধরা যেতে পারে। সুতরাং এই জাতকেরা হয়তো কোনো কাজ সম্পন্ন করার জন্য তাদের সর্ব শক্তি লাগিয়ে দেবে। তাদের জীবনের প্রতি এই মনোভাব হয়তো এই মানুষদের তাদের সাফল্যতার শিখড়ে পৌঁছতে সাহায্য করবে। তারা হয়তো তাদের নিজেদের পরিশ্রম ও যথোপযুক্ত মনোযোগ দিয়ে তাদের সব সমস্যার সমাধান খুঁজে বার করবে এবং হয়তো সব কিছু জলের মতো সহজ করে তুলতে পারবে। এই ব্যক্তিরা যে শ্রেণীতে পরে তারা হয়তো সব জিনিসের দায়িত্ব তাদের নিজেদের ইচ্ছে অনুযায়ী নিতে চায়।